করোনা এবং স্ক্রিনে বন্দী গতিময় জীবন নিছক আড্ডা থেকে শুরু করে, প্রাতিষ্ঠানিক ক্লাস, অফিসের আলোচনা, রাজনৈতিক সভা, চ্যানেলগুলোর লাইভ টকশো এবং দেশ পরিচালনায় সরকারি কাজকর্ম আজ হচ্ছে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে।
মহামারীতে কেমন আছেন কৃষকেরা? করোনার ভয়াবহতার অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে, এটি সমগ্র পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়েছে মাত্র কয়েকমাসের ব্যবধানে এবং এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ কবে নাগাদ সম্ভব হবে, সেটি এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। ভ্যাকসিন আবিষ্কার ছাড়া করোনা নির্মূল করা সম্ভব নয়। ভ্যাকসিন নিয়ে আশার আলো দেখা দিয়েছে বেশ কয়েকটি গবেষণাগার থেকে, যেগুলোর ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। আর এই সবকিছুর মাঝে কেমন আছেন আমাদের বাংলাদেশের কৃষকেরা?
করোনাভাইরাস এবং বিশ্ব শিক্ষাব্যবস্থা শিক্ষা সকলের মাঝে পৌঁছে দেওয়ার যে আন্দোলন চলছে দীর্ঘদিন যাবত, সেটাই এখন বিশাল একটি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে
আসা যাওয়ার মাঝে: সংলাপের যুগে এক সংলাপহীন সিনেমা সংলাপের যুগে দাঁড়িয়ে একেবারে সংলাপহীন একটি সিনেমা বিক্রম আদিত্য সেনগুপ্তের ;আসা যাওয়ার মাঝে’। কথার সীমানা ছাড়িয়ে সিনেমা যে দেখার আর উপলব্ধি করারও বটে, সেটি আমাদের পুনরায় মনে করিয়ে দিতে পেরেছেন তিনি।
সত্যজিতের ‘চারুলতা’ সত্যজিতের সবগুলো কাজের মাঝে ‘চারুলতা’র আলাদা মাধুর্য রয়েছে, প্রতিটি ফ্রেমই যেন একেকটি অনবদ্য গল্প। সত্যজিৎ তার এক সাক্ষাৎকারে অকপটে স্বীকার করেছেন, চারুলতা তার করা কাজগুলোর মাঝে সবচেয়ে কম ত্রুটিহীন কাজ, এই সিনেমাটি আবার বানাতে হলে তিনি ঠিক এভাবেই বানাতেন।
অপুর সংসার: এক অপূর্ব সৃষ্টির টুকরো গল্প সিনেমাটির হাত ধরে একটি জীবনের চক্র পূরণ হয়েছে, ঠিক যেন প্রতিটা জীবনের মতোই
সত্যজিতের ‘পথের পাঁচালী’ বানানোর গল্প ১৯৫২ এর শুরুর দিকে, অর্থের অভাবে শুটিংয়ের কাজ শুরু করা যাচ্ছিল না। সত্যজিৎ নিজের ইন্সুরেন্সের কিছু টাকা আর ধার দেনা করে, সুব্রত মিত্রাকে নিয়ে চলে গিয়েছিলেন গোপালনগর। সেখানে কিছু দৃশ্য ধারণের পর মনমত না হওয়ায় জায়গা পরিবর্তন করে কোলকাতা থেকে ছয় মেইল দূরে বড়াল গ্রামকে ঠিক করেন শুটিং স্পট হিসেবে। ১৯৫২ এর ২৭ অক্টোবর একটি মাঠের মধ্যে প্রথম শুটিং শুরু করেন।
থিয়েটারের অঞ্জন দত্ত অঞ্জন দত্তের নাট্যজীবন নিয়ে লেখা হয়েছে। সিনেমা বা গানের অঞ্জন দত্ত হবার আগে তিনি থিয়েটারের অঞ্জন দত্ত।
স্থপতি মাজহারুল ইসলাম: বাংলা আধুনিক স্থাপত্যের পথিকৃৎ তাঁর উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিপা বিল্ডিং, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারপ্ল্যান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার প্ল্যান, দেশের পাঁচটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ইত্যাদি।