জ্যানাস ও টার্মিনাস: রোমানদের নিজস্ব দুই দেবতার কথা রোমানদের প্রায় সব দেব-দেবীর ধারণাই বলতে গেলে, গ্রিক পুরাণ থেকে এসেছে। কিছু আছে ব্যতিক্রম। তাদের নিজস্ব দুই দেবতার মধ্যে এই দুজন অন্যতম।
অতি-বিরল রোগ: পানিতেও এলার্জি আছে যাদের পানিতে অ্যালার্জি দারুণ বিরল একটি রোগ। বিরল হওয়ায় এই নিয়ে গবেষণা যেমন হয়েছে কম, তেমনি সুযোগও খুব একটা আসেনি।
জেরুজালেম সিন্ড্রোম: জেরুজালেমের অদ্ভুত রোগ নবী-রসুলদের স্মৃতি বিজড়িত, অথবা পরম শ্রদ্ধেয় ব্যক্তির কবরস্থানে গিয়ে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়াটা এমন নতুন কিছু নয়। এমনটা প্রায়ই ঘটে, দৈনন্দিন জীবনেও আমরা তা দেখতে পাই। যেমনটা ঘটে মুসলিম, ইহুদি এবং খ্রিষ্টান- তিন সম্প্রদায়ের কাছেই পরম পবিত্র স্থান, জেরুজালেমে গিয়ে।
ঈনিয়াসের ভ্রমণগাথা: কার্থেজ থেকে সমাপ্তি কে জিতবে শেষ পর্যন্ত? প্রতিশোধের নেশায় উন্মত্ত জুনো? নাকি দেবরাজ জুপিটারের স্নেহধন্য ট্রোজানরা?
ঈনিয়াসের ভ্রমণকাহিনী: ক্রিট থেকে কার্থেজ ট্রোজান মাঝিরা ক্রিট ত্যাগের অল্প কিছু পরেই জুনো আর ভেনাসের ফন্দিবাজী শুরু হয়। কার্থেজ পৌঁছানো পর্যন্ত তা চলতে থাকে। কার্থেজে ট্রোজানদের দেখা হয় সুন্দরী রানী ডিডোর সঙ্গে। তারপর…?
ঈনিয়াসের ভ্রমণকাহিনী: ট্রয় থেকে ক্রিটে খ্রিষ্টপূর্ব ১২৫০ সনে, গ্রিকদের হাতে এশিয়া মাইনরের উত্তরপশ্চিম দিকে অবস্থিত, প্রাচীন নগরী ট্রয় ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। তারপর সেই নগরীর অবশিষ্ট অধিবাসীদেরকে সঙ্গে নিয়ে বেরিয়ে পড়েন ঈনিয়াস, নতুন এক মাতৃভূমির খোঁজে।
রোমান সাম্রাজ্য ও রোমান সম্রাটের উত্থান-পতনের গল্প রোমান এই সাম্রাজ্যের সূত্রপাত হয় ৩১ খ্রিষ্টপূর্বে, শেষ হয় রোমের পতনের সঙ্গে…৪৭৬ খ্রিষ্টাব্দে। এই সময়ের মাঝে ক্রমেই বেড়ে যায় রোমের প্রভাব, প্রতিপত্তি। ১১৭ খ্রিষ্টাব্দ নাগাদ উন্নতির চুড়োয় পৌঁছে যায় এই সাম্রাজ্য।
রোম নগরী পত্তনের লৌকিক ও অলৌকিক বিশ্বাস কথায় আছে- রোম কিন্তু একদিনে গড়ে ওঠেনি। একাগ্রতা এবং অধ্যবসায়ই যে সাফল্যের চাবি তা বোঝাবার জন্যই এই প্রবাদের জন্ম। কিন্তু একই সঙ্গে সে বুঝিয়ে দেয়- রোম আসলে কতটা প্রাচীন…এই নগরী কতটা মহিমান্বিত। তাহলে মনে প্রশ্ন আসা স্বাভাবিক- কীভাবে রোমের জন্ম হলো? গড়ে উঠলো এমন এক শহর, যার মধ্য থেকেই পরবর্তীতে জন্ম হয়েছে কালজয়ী সব সৃষ্টির?
প্রাচীন রোমের সাত রাজার রাজত্ব নগরের নাম ‘রোম’ও এসেছে প্রথম রাজা রোমুলাস-এর নাম থেকে। তিনি এবং তার যমজ ভাই, রেমাস, রোম নগরীর পত্তন করেন। কিন্তু কে হবে এই নগরের শাসক? এই দ্বন্দ্বে লিপ্ত হন তারা।
যেমন ছিল প্রাক-রোমান সমাজের ধর্ম জুপিটার, জুনো, মিনার্ভা, নেপচুন ও প্লুটো ছিল তাদের প্রধান দেব-দেবী। তবে এসব দেবতার ধারণা জন্ম নেবার আগেও রোমানরা নানা দেব-দেবীর উপাসনা করত।
যেভাবে গড়ে উঠেছিল প্রাচীন রোমান সাম্রাজ্য গৌরবময় এই সাম্রাজ্যের শুরু কিন্তু সাম্রাজ্য হিসেবে হয়নি। হয়েছিল বসতি হিসেবে। প্রাচীন বিশ্বের ক্ষমতাধর জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশের আগে, তাদেরকে পারি দিয়ে দিতে হয়েছে অনেকটা পথ।