চমচমের রাজ্যে একদিন গ্রাম্য টঙে চায়ে চুমুক দিয়ে চার-পাঁচ মিনিটের পথ পায়ে হেঁটে পৌঁছে গেলাম আমাদের ভ্রমণের প্রথম দর্শনীয় স্থান পাকুল্লা জমিদার বাড়িতে।
চায়ের দেশে একদিন স্বচ্ছ এই নীল পানির নদী দেখে মিষ্টি পানের স্বাদ নিয়ে বাংলাদেশের সীমান্ত ঘেঁষে থাকা মেঘালয়ের সবুজে মোড়ানো সুউচ্চ পাহাড়গুলো দেখতে দেখতে
সীতাকুণ্ডে একদিন চন্দ্রনাথের পাহাড়ের চূড়া থেকে পুরো সীতাকুণ্ড শহর দু’চোখ ভরে দেখে রীতিমতো অবাক হলাম। সমস্ত ক্লান্তি শরীর থেকে উড়ে গেল।
বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানা: প্রাণিবৈচিত্রের অভয়ারণ্য, দুষ্প্রাপ্য ও বিলুপ্ত বন্যপ্রাণীর সংগ্রহশালা ১৮৭৩ সালে রাজধানীর প্রথম চিড়িয়াখানা তৈরি করেন তৎকালীন নওয়াব খাজা আব্দুল গনি…
অনুপম স্থাপত্য নিদর্শন সাত গম্বুজ মসজিদ সাড়ে তিনশ বছর পূর্বের এই মসজিদ বর্তমানে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত
মোগল আমলের হাজী খাজা শাহবাজ খান মসজিদ ও মাজার শরীফ প্রচলিত আছে রমনা এলাকার প্রথম স্থাপনা; অনুপম নিদর্শন ও সংরক্ষিত পুরাকীর্তি। কেউ বলেন জোড়া মসজিদ, তিন গম্বুজ মসজিদ, লাল মসজিদ। আবার কারো কাছে জ্বীনের মসজিদ হিসেবেও পরিচিত।…
লাল পাহাড়ের দেশে একদিন যতই উপরে উঠি, চূড়া আর খুঁজে পাই না; চেষ্টা ছিল প্রকৃতিঘেরা পাহাড়ের শিখরে ওঠার, কিন্তু সময়ের স্বল্পতা আর নাগরিক ব্যস্ততার পিছুটানে তা হয়ে উঠল না
ঢাকার অদূরে কাশফুল আর গোলাপের রাজ্যে একদিন প্রকৃতির আবহ, দিগন্তবিস্তৃত কাশবন, আর লেকের টলটলে স্বচ্ছ পানি- রাজধানীর ভেতরে এ যেন এক ভিন্ন জগৎ…
জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বেড়াতে গেলে ১৯৫৯ সালে তৎকালীন পাকিস্তানের বাওয়ানি পরিবার ঢাকার অভ্যন্তরে অনেক মুসল্লির ধারণক্ষমতা সম্পন্ন একটি মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনা নেন। তখন বাওয়ানি জুট মিলস গ্রুপের স্বত্বাধিকারী হাজী আবদুল লতিফ বাওয়ানি পূর্ব পাকিস্তানের সামরিক শাসক মেজর জেনারেল ওমরাও খানের সাথে বিষয়টি আলাপ-আলোচনা করেন। এবং ওমরাও খান সরকারি অর্থায়নের সহযোগিতার ভরসা দেন।
সবুজে ঘেরা প্রকৃতির ছায়া বোটানিক্যাল গার্ডেন সবুজের প্রান্তবন্ত, প্রকৃতির নির্মল ছায়া, মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য আর চারপাশ জুড়ে দেশি-বিদেশী গাছগাছালির মিলনমেলা…নগর সভ্যতায় হাপিয়ে উঠা প্রকৃতি প্রেমীদের কাছে যেন মরুভূমির মাঝে এক অংশ পানির কূপের সন্ধান!
ঢাকায় ‘মিনি কক্সবাজার’ খ্যাত মৈনট ঘাট সপ্তাহের ছয় দিন কর্মব্যস্ততায় কাটিয়ে একদিনের ছুটিতে অনেকেই পারি জমান এই ঘাটে
ইতিহাস-স্থাপত্যে সমৃদ্ধ লালবাগ কেল্লা শায়েস্তা খাঁ’র আমলে ব্যবহৃত নানান জিনিসপত্র, বিভিন্ন যুদ্ধাস্ত্র, পোশাক ও তখনকার প্রচলিত মুদ্রাও নজর কাড়ে পর্যটকদের। তবে জাদুঘরে প্রবেশের জন্য কোনো টিকিটের প্রয়োজন নেই, যে কেউ পরিদর্শন করতে পারে।