বুদ্ধদেব দাসগুপ্ত: চলচ্চিত্রই যার হাতিয়ার আমি প্রেমে ডুবে থাকা একজন মানুষ। এই প্রেম শুধু নারীর নয়। এই প্রেম কবিতার জন্যও। সিনেমার প্রতিও।
বারান: এ এক অন্য প্রেমের গল্প ইরানি ভাষায় ‘বারান’ অর্থ বৃষ্টি। চলচ্চিত্র বা চরিত্রটির এই নামকরণ কী অর্থে করা হয়েছে, তা অজানা থাকলেও এটুকু বলা যায়, বৃষ্টি যেমন আমাদের আবেগকে প্রভাবিত করতে পারে, সিনেমার বারান, লতিফের জীবনে তেমনই প্রভাব ফেলে যায়।
সূর্যকন্যা: আশির দশকের এক চিন্তাশীল নির্মাণ দুই বাংলার যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত এই ‘সূর্যকন্যা’ ছিল বছরের পর বছর বিদ্যমান সমাজ ব্যবস্থার এক মৌন প্রতিবাদ। যেখানে পরিচালক আলমগীর কবির যুগ যুগ ধরে নারীদের প্রতি সমাজের দমন, নিপীড়ন, নির্যাতন ও প্রভুত্বের জীবন্ত চিত্র চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে গেছেন।
আনন্দমোহন বসু: বিস্মৃতপ্রায় বাঙালি বুদ্ধিজীবী দীর্ঘ ২০০ বছর যারা এই ভূখণ্ড চুষে খেয়েছে, সে ভূখণ্ডের এক প্রত্যন্ত গ্রামে জন্ম নেয়া…
খাবার টেবিলে মেনে চলবেন যেসব ভদ্রতা ও আদব-কায়দা চলাফেরা কিংবা বাচনভঙ্গি ছাড়াও নিজেকে কেতাদুরস্ত বা ওয়েল ম্যানার্ড…
চিপকো আন্দোলন: গাছকে জড়িয়ে ধরে পরিবেশ বাঁচানোর এক অহিংস লড়াই সিনেমায় হরহামেশাই দেখা যায়, ভিলেন মারতে আসলে নায়িকা নায়ককে বাঁচানোর জন্য জড়িয়ে ধরে রাখছে। এ আন্দোলনের বৈশিষ্ট্য অনেকটাই যেন সেরকম, গাছ কাটা বন্ধের জন্য গাছকে জড়িয়ে ধরে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের গ্রামবাসীরা।
সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়: বাংলা সাহিত্যের এক খেয়ালী প্রতিভা চাকরি ফেরত পাবার জন্য অনেক চেষ্টা করেছিলেন তিনি।কিন্তু সেই চাকরি আর ফেরত পাননি তিনি। পেলেন অন্য একটি চাকরি। বারাসতে সাব রেজিস্টারের কাজ। পরে তিনি অবশ্য হুগলীতে বদলি হয়ে আসেন।সেখানে বেশ সুখেই দিন কাটছিলো। বাড়ি থেকেই অফিসে কাজ করতে যেতে পারতেন।কিন্তু এই সুখও স্থায়ী হলো না বেশিদিন। বেতন কমানোর কথা শুনে তিনি বর্ধমানে চলে এলেন।আর সেখানেই তাঁর বাংলা সাহিত্যের সাথে তার প্রকাশ্য সম্বন্ধ শুরু হয়।
টু লিভ: বেঁচে থাকার গল্প জুয়োর নেশা তাকে গৃহহীন করে দেয়।একপর্যায়ে সে রাস্তায় সুতো বিক্রি শুরু করে।এরপর মোটামোটি সচ্ছল্ভাবেই জীবন চলছিলো। কিন্তু ১৯৪৯ সালে চীনের বিপ্লবী নেতা মাও সে তুং চীনে কমিউনিস্ট শাসনের ঘোষণা দিলে তাদের জীবনে একে একে নেমে আসতে থাকে দুঃখ-দুর্দশা।