কচ ও দেবযানী: ঘাত-প্রতিঘাতে ভরপুর এক ঐশী প্রেমের আখ্যান

দেবযানী বললেন, কচকে ফিরে না পেলে তিনি মৃত্যুবরণ করবেন। শুক্র ধ্যানে বসে দেখলেন, কচ তারই উদরে। কচের কাছে থেকে সব ঘটনা শুনলেন। কচের উপর এবার সঞ্জীবনী বিদ্যা প্রয়োগ করলে কচ তার উদর ভেদ করে বেরিয়ে আসবেন। তাতে শুক্রাচার্য নিজেই মারা যাবেন। আবার কচকে না বাঁচালে তার দ্বারা ব্রাহ্মণহত্যা হবে। এদিকে তার আদরের কন্যাটিও কচের শোকে মুহ্যমান। দেবযানীর সামনে প্রবল ধর্মসংকট। পিতার জীবনের বিনিময়ে তিনি প্রেমিকের জীবন চাইতে পারেন না। যেকোনো একজনের মৃত্যুই তার কাছে নিজের মৃত্যুতুল্য। দেবযানী শোকে স্তম্ভিত হয়ে রইলেন।এ কাহিনী নিয়েই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৩০০ বঙ্গাব্দে রচনা করেন ‘বিদায় অভিশাপ’ কবিতা। মহাভারতের একাধিক আখ্যান ও চরিত্র রবীন্দ্রসাহিত্যে দেখতে পাওয়া যায়। এ গল্পের শেষের অংশ অবশ্য তিনি বদলে দেন।

article

জ্ঞানদানন্দিনী দেবী: সময়কে অতিক্রম করা আধুনিকার আখ্যান

যে বাড়ির গৃহকর্ত্রী গঙ্গাস্নান করতে গেলেও বেহারারা তাকে পালকিসুদ্ধ চুবিয়ে নিয়ে আসে, আজ তার অসূর্যম্পশ্যা গৃহবধূ সবার সামনে বর্হিজগতে পা রাখল। কিন্তু কী পরে বাইরে যাবেন জ্ঞানদানন্দিনী?

article

End of Articles

No More Articles to Load