বিশ্বের ইতিহাস পাল্টে দেয়া কয়েকটি গণ আন্দোলন

অধিকার এমনি এমনি আসে না, অধিকার আদায় করে নিতে হয়। অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে কেউ কেউ সানন্দে নিজের জীবন বিলিয়ে দেয়, আবার কখনোবা অন্যের জীবন কেড়েও নেয়।

article

তিনটি সেনা অভ্যুত্থান ও কিছু না বলা কথা: পঁচাত্তরের নির্মম ইতিহাসের দলিল

অভ্যুত্থানে সরাসরি জড়িত ছিলেন কিংবা পেছন থেকে ইন্ধন যুগিয়েছেন সকলেই ছিল কোনো না কোনোভাবে লেখকের পূর্ব পরিচিত, বন্ধু, কোর্সমেট।

article

তেভাগা আন্দোলন: কৃষকের অধিকার আদায়ের বিপ্লব

মালিক ও বর্গাচাষীদের মধ্যে প্রচলিত ফলন ভাগ করার প্রচলিত ব্যবস্থা ১৯৪৬ সালের দিকে হুমকির মুখে পড়ে যায়, যখন বর্গাচাষীরা একে অন্যায় বলে অভিহিত করে। যুগ যুগ ধরে শোষণ ও নিপীড়নের শিকার হতে হতে যখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায়, তখন সোচ্চার হয়ে ওঠে বর্গাচাষীরা। তারা দাবি জানায়, উৎপাদিত ফসলের তিনভাগের একভাগ পাবে জমির মালিকেরা আর বাকি দু’ভাগ দিতে হবে বর্গাচাষীদের। কেননা জমিতে বীজ বপন থেকে শুরু করে সব ধরনের শারীরিক শ্রম দেয় বর্গাচাষীরা৷ তাদের এই তিনভাগের এক ভাগ দাবী থেকেই আন্দোলনের নাম হয়ে উঠে ‘তেভাগা আন্দোলন’। 

article

সাইমন ড্রিং: কলম ও ক্যামেরায় মুক্তিযুদ্ধের এক অকৃত্রিম বন্ধুর গল্প

তিনি সিদ্ধান্ত নেন, হোটেলেই কোথাও রাতটুকু লুকিয়ে থাকবেন। বাঙালি কর্মীরা তাকে আড়াল করতে এবং সুরক্ষা দিতে সহায়তা করে। একজন বাঙালি কর্মকর্তা তাকে অবহিত করেন যে, তার মতো আরও একজন ব্যক্তি লুকিয়ে ছিলেন। তিনি ছিলেন অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস নিউজ এজেন্সির (এপি) ২৪ বছর বয়সী ফরাসি ফটো সাংবাদিক মিশেল লরেন্ট।
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পরদিন ছিল সাইমনের ২৮ তম জন্মদিন। তিনি অবস্থান করছিলেন একটি আন্তঃমহাদেশীয় হোটেলে। বঙ্গবন্ধু তাকে চমক দিতে সেই হোটেলে জন্মদিনের একটি কেক পাঠিয়ে দেন। এমন চমকে সাইমন ড্রিং রীতিমতো আপ্লুত হয়ে যান।

article

End of Articles

No More Articles to Load