যে আফগান নারীরা পশ্চিমা নারী-অধিকার চায়নি! (৭ম পর্ব)

তবে সাংগিনে আমি যত মহিলার সাক্ষাৎকার নিয়েছি, তারা সবাই একটি বিষয়ে একমত যে, তাদের অধিকার, সেটা যাই হোক না কেন, বন্দুকের নলের মাধ্যমে আসতে পারে না। তাদের নিজেদেরকেই নিজেদের মহিলাদের অবস্থার উন্নতি ঘটাতে হবে।

article

যে আফগান নারীরা পশ্চিমা নারী-অধিকার চায়নি! (৬ষ্ঠ পর্ব)

ওয়ালি যখন সিএনএনের ক্লিপটা দেখছিল, তখন তার চোখ দিয়ে পানি পড়ছিল। “কেন তারা এগুলো করছে?” সে আমাকে জিজ্ঞেস করেছিল। “তারা কি আমাদেরকে নিয়ে ঠাট্টা করছে?”

article

যে আফগান নারীরা পশ্চিমা নারী-অধিকার চায়নি! (৫ম পর্ব)

বোমা হামলার পর মুহাম্মদের ভাই কান্দাহারে গিয়েছিলেন গণহত্যাগুলোর ব্যাপারে জাতিসংঘ এবং আফগান সরকারের কাছে বিচার চাইতে। কিন্তু দীর্ঘদিনেও কোনো ন্যায় বিচার না পাওয়ায় অবশেষে তিনি তালেবানে যোগ দেন।

article

যে আফগান নারীরা পশ্চিমা নারী-অধিকার চায়নি! (৪র্থ পর্ব)

শাকিরার দেবর পাগলের মতো ছুটে গিয়ে বাচ্চাদেরকে জড়ো করল। কিন্তু শাকিরা বুঝতে পারছিল, অনেক দেরি হয়ে গেছে। আমাদেরকে যদি মরতেই হয়, তাহলে বাড়ির ভেতরে থেকে মরাই ভালো, সে ভাবলো।

article

যে আফগান নারীরা পশ্চিমা নারী-অধিকার চায়নি! (৩য় পর্ব)

বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে গ্রামকে রক্ষা করার জন্য পান কিল্লায়ের প্রবীণরা তাদের ছেলেদেরকে অস্ত্র হাতে তুলে নিতে উৎসাহিত করতে শুরু করে। তাদের অনেকে সাবেক তালেবান সদস্যদের সাথেও যোগাযোগ করে।

article

যে আফগান নারীরা পশ্চিমা নারী-অধিকার চায়নি! (২য় পর্ব)

তালেবান শীঘ্রই আমির দাদোর ধর্মীয় আদালত ভেঙে দেয়। তারা মৃত্যুদণ্ডের অপেক্ষায় থাকা সানা এবং তার স্বামীকে মুক্ত করে এবং চেকপয়েন্টগুলো উঠিয়ে দেয়। পনেরো বছর পর অবশেষে সাংগিন উপত্যকায় শান্তি নেমে আসে।

article

যে আফগান নারীরা পশ্চিমা নারী-অধিকার চায়নি! (১ম পর্ব)

কমিউনিস্টরা যখন মেয়েদের মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে তাদেরকে স্কুলে যেতে বাধ্য করে, তখন গ্রামে বিদ্রোহ শুরু হয়ে যায়। বিদ্রোহে নেতৃত্ব দেয় নিজেদেরকে মুজাহেদিন বলে পরিচয় দেওয়া একদল সশস্ত্র লোক।

article

End of Articles

No More Articles to Load