কিম জং ন্যামকে মালয়েশিয়ায় যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল | শেষ পর্ব

পিয়ংইয়ং বিমানবন্দরে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করে পুরো বিশ্বকেই আতঙ্কিত করতে চেয়েছিল। একটা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এমন একটা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে কিম জং উন যেন সবাইকে বার্তা দিতে চেয়েছেন, তাকে যেন কেউ ঘাটাতে না আসে। কিম জং উন লম্বা সময় উত্তর কোরিয়া শাসন করতে চান এবং নিজেকে একটা সুপারপাওয়ার দেশের প্রতিনিধি হিসাবে দেখাতে চান। আর এটা বাস্তবায়ন করতে চাইলে তাকে ধারাবাহিকভাবে একটা ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরি করে যেতে হবে।

article

কিম জং ন্যামকে মালয়েশিয়ায় যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল | পর্ব ৩

গ্রামবাসীরা শহুরে জীবনকে অনৈসলামিক আর বিপজ্জনক মনে করত। কিন্তু সিতির কাছে বিষয়টা এমন ছিল না। তিনি টেলিভিশনে শহুরে জীবন যতটা দেখেছেন, সেটা তাকে মুগ্ধ করত। জাকার্তার প্রতি তার অপ্রতিরোধ্য আকর্ষণ ছিল।

article

কিম জং ন্যামকে মালয়েশিয়ায় যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল | পর্ব ২

নিজেদের নির্দোষ দাবি করতে ওই দুই তরুণী নাছোড়বান্দা ছিলেন। তারা কাউকে খুন করা দূরের কথা, কোনো প্রকার ক্ষতি করার উদ্দেশ্যই ছিল না তাদের।

article

কিম জং ন্যামকে মালয়েশিয়ায় যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল | পর্ব ১

কিম জং ন্যাম যখন ছোট ছিলেন, তার বাবা উত্তর কোরিয়ার স্বৈরশাসক একদিন তাকে অফিসের চেয়ারে বসিয়ে বলেন, “বড় হলে তুমি এই চেয়ারটাতে বসেই সবাইকে নির্দেশ দিবে”। ওই শিশুটি যদি সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারতেন, আর তার সৎ ভাই কিম জং উন যদি তার সিংহাসন দখল না করতেন, তাহলে আজ তিনিই আড়াই কোটি জনগণকে অত্যাচার করতেন। তার মোটাসোটা আঙুলগুলো পারমাণবিক বোমার বোতামগুলোর স্পর্শ পেত। তাকে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়, সেটা নিয়ে বিতর্ক করত আমেরিকা আর চীন।

article

End of Articles

No More Articles to Load