এক রোহিঙ্গা স্কুলশিক্ষক এবং তার গণহত্যার ডায়েরি (৬ষ্ঠ পর্ব)

সেখানে ফুতুকে লিখতে বাধ্য করা হলো: “বিজিপি আমাদের গ্রামে এসেছিল। তারা সবকিছু ঠিক আছে কি না, তা যাচাই করে দেখেছে। তারা কোনো হয়রানি বা লুটপাট করেনি। তারা আমাদের সাথে ভালো ব্যবহার করেছে।” রোহিঙ্গা বন্দীরা সেই কাগজের নিচে নিজেদের নাম সই করল।

article

এক রোহিঙ্গা স্কুলশিক্ষক এবং তার গণহত্যার ডায়েরি (৫ম পর্ব)

একটা সাইনবোর্ডে ইংরেজিতে লেখা ছিল, “আর কত দিন আমরা রাখাইন এবং বিজিপি দ্বারা গণহত্যা আর রোহিঙ্গা মা-বোনদের ধর্ষণ সহ্য করব।” ফুতুর মনে হলো, তার ছাত্ররা ফেসবুক থেকে শব্দগুলোর সঠিক ইংরেজি বানান খুঁজে বের করেছে।

article

এক রোহিঙ্গা স্কুলশিক্ষক এবং তার গণহত্যার ডায়েরি (৪র্থ পর্ব)

তিনি দেখতে পান, দেশের অন্যান্য অংশে মুসলিম মালিকানাধীন দোকানগুলো পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, রাস্তাঘাটে মুসলমানদেরকে হত্যা করা হচ্ছে, প্রথমে ‘৯৬৯’ এবং পরবর্তীতে ‘মাবাথা’ নামে পরিচিত একদল ধর্মান্ধ বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের সংগঠন বছরের পর বছর ধরে সহিংসতার পক্ষে প্রচার চালিয়ে আসছিল। কিন্তু এগুলো দেখার পরেও ঘটনাগুলো ফুতুর মনে কোনো ধরনের আগাম সতর্কতা সৃষ্টি করেনি।

article

এক রোহিঙ্গা স্কুলশিক্ষক এবং তার গণহত্যার ডায়েরি (৩য় পর্ব)

শুনতে সহজ মনে হলেও শূন্য থেকে একটি গ্রামের স্কুল প্রতিষ্ঠা করা ছিল অত্যন্ত কঠিন এবং পর্বতপ্রমাণ একটি কাজ। এটি ছিল গভীর একটি নদীর গতিপথকে পরিবর্তন করে দেওয়ার মতো বিশাল একটি কাজ।

article

End of Articles

No More Articles to Load