Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website. The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

এৎজিও: কল্পজগতের যে চরিত্র আমাদেরই মতন

বিভিন্ন কাল্পনিক চরিত্র নিয়ে পুরো পৃথিবীতেই মাতামাতির অভাব নেই। জেমস বন্ড থেকে হ্যারি পটার কিংবা আমাদের দেশের তিন গোয়েন্দা বা মাসুদ রানা পড়ার সময় পাঠকরা হারিয়ে যান তাদের জগতেই, অংশ হয়ে যান তাদের কাল্পনিক জগতের। কল্পনার জগতের হবার পরেও এসব চরিত্র ভক্তদের কাছে প্রায়ই বেশ প্রিয় হয়ে ওঠেছে। এৎজিও অডিটরে দ্য ফিরেঞ্জে তেমনই এক কাল্পনিক চরিত্র; ইউবিআই সফটেঅ্যাসাসিন’স ক্রিড গেম সিরিজের পর পর তিনটি গেমের মূল চরিত্র হিসেবে গেমারদের খেলতে হয় তাকে নিয়ে। আর এই তিনটি গেমই একজন গেমারকে নিয়ে যায় এৎজিওর জগতে, রেনেসাঁর সময়কার ইতালির বেশ কয়েকটি শহরের অলিগলিতে। আজকের লেখাটি সাজানো হয়েছে অ্যাসাসিন’স ক্রিড সিরিজের অন্যতম বিখ্যাত চরিত্র এৎজিওকে নিয়েই।

অ্যাসাসিন ক্রিড সিরিজের দ্বিতীয় গেম ‘অ্যাসাসিন ক্রিড ২’-এ শুরু হয় এৎজিওর কাহিনী। সে জন্মগ্রহণ করে ১৪৫৯ সালের ২৪ জুন, ইতালির ফ্লোরেন্সের অডিটরে পরিবারের দ্বিতীয় সন্তান হিসেবে। তার বাবা জিওভান্নি অডিটরে ছিলেন পেশায় একজন ব্যাংকার। ধনী পরিবারে জন্ম নেয়ার সুবাদে তার ছেলেবেলা কাটে আনন্দে আর ঘুরে বেড়িয়ে। তার দুই ভাই ফ্রেডরিকো আর পেট্রোচ্চিও এবং বোন ক্লডিয়ার সাথে তার সম্পর্ক বেশ ভালোই ছিলো। তবে তাদের বাবা যে অ্যাসাসিন ব্রাদারহুডের সদস্য, সে কথা এৎজিও জানতে পারেনি ১৭ বছর বয়সের আগ পর্যন্ত।

বাবার কোলে সদ্য জন্ম নেয়া এৎজিও; Source: Imgur

১৪৭৬ সালে এৎজিওর সাথে পরিচয় হয় ক্রিস্টিনা ভেসপুচির। প্রথম দিকে এৎজিওকে পাত্তা না দিলেও এক সময় এৎজিওর প্রেমে পড়ে ক্রিস্টিনা। আর ক্রিস্টিনাকে পাবার আশায় একদল মাস্তানের সাথে লড়াই করতে গিয়ে পাথরের আঘাত লাগে এৎজিওর মুখের সামান্য উপরে। বিভিন্ন ঘটনার প্রেক্ষিতে ক্রিস্টিনাকে হারালেও, এ আঘাতের দাগ মৃত্যু পর্যন্ত বয়ে বেড়িয়েছিল এৎজিও।

এৎজিওর আনন্দের জীবনে প্রথম বড় বাধা আসে সে বছরই। সত্যিকারের ইতিহাস থেকে জানা যায়, সে সময়টায় ইতালি ছিল বেশ ঘটনাবহুল, বিশেষ করে ফ্লোরেন্সে। ফ্লোরেন্সের শাসনের দায়িত্বে থাকা দ্য মেডিচি পরিবার ছিল ইতালির অন্যান্য রক্ষণশীল এলাকাগুলোর চক্ষুশূল। অ্যাসাসিন ব্রাদারহুডের সদস্য হবার কারণে মেডিচি পরিবারকে রক্ষার দায়িত্ব ছিল এৎজিওর বাবা জিওভান্নির উপরে।

চারপাশের প্রতিকূল রাজনৈতিক পরিবেশে তিনি আবিষ্কার করেন, দ্য মেডিচি পরিবারকে হত্যার চক্রান্ত করা হচ্ছে। তারপর সে ব্যাপারে তদন্ত করতে নেমে পড়েন। মেডিচি পরিবারকে রক্ষা করতে গিয়ে বিপদে পড়ে যায় অডিটরে পরিবার। ফ্লোরেন্সের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা উবার্তোর বিশ্বাসঘাতকতার কারণে গ্রেপ্তার করা হয় জিওভান্নি, ফ্রেডরিকো আর পেট্রোচ্চিওকে। সৌভাগ্যক্রমে এৎজিও সে সময় বাসায় ছিল না, ফলে তাকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। উবার্তোর বিশ্বাসঘাতকার কারণে ফ্লোরেন্সে সবার সামনেই ফাঁসিতে ঝোলানো হয় এৎজিওর পরিবারের তিন পুরুষ সদস্যকে। মাত্র ১৭ বছর বয়সে তাকে সাক্ষী হতে হয় বাবা আর দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ডের। বাবা আর ভাইদের বাঁচানোর চেষ্টা করলে উবার্তো এৎজিওকেও হত্যা করার নির্দেশ দিলে সেখান থেকে পালিয়ে যায় এৎজিও।

ফাঁসির মঞ্চে বাবা আর দুই ভাই; Source: GM4Iup

ফ্লোরেন্সে থাকা নিরাপদ না জেনে মা আর বোনকে নিয়ে চাচা মারিও অডিটরের বাড়িতে পালিয়ে যায় এৎজিও। তবে ফ্লোরেন্স থেকে পালানোর আগে এৎজিও হত্যা করে উবার্তোকে। মন্টেরিগিয়নিতে বাস করা মারিও অডিটরে ছিলেন পেশাদার যোদ্ধা। তার কাছ থেকেই এৎজিও প্রথম জানতে পারে অ্যাসাসিনদের সম্পর্কে, জানতে পারে তার বাবার গোপন পরিচয় সম্পর্কে। চাচার কাছ থেকে এৎজিও জানতে পারে তার পরিবারের গোপন ইতিহাস সম্পর্কে। স্বাভাবিকভাবেই মারিও চেয়েছিলেন বাবার জায়গায় স্থলাভিষিক্ত হবে এৎজিও। সে লক্ষ্যে মারিও যুদ্ধের বিভিন্ন কৌশল শেখাতে থাকেন এৎজিওকে। কিন্তু এৎজিওর চিন্তায় ছিল মা আর বোনকে নিয়ে ইতালি থেকে দূরে নিরাপদে স্পেনে চলে যাওয়া।

তবে এক পর্যায়ে এৎজিও নিমরাজি হয়। ১৪৭৮ সালে ফ্লোরেন্সে গিয়ে পুরো ঘটনার ব্যাপারে তদন্ত শুরু করে সে। দ্য মেডিচি পরিবারকে হত্যার চক্রান্ত সম্পর্কে জেনে যায় সে। মেডিচি পরিবারকে বাঁচানোর চেষ্টা করলেও পুরোপুরি সফল হতে পারেনি এৎজিও। লরেঞ্জো মেডিচিকে বাঁচাতে পারলেও তার ছোট ভাই জুলিয়ানো মেডিচিকে হত্যা করে চক্রান্তকারীরা। পুরো ফ্লোরেন্সে ছড়িয়ে পড়ে বিশৃঙ্খলা। অবশ্য কিছুদিনের মধ্যে সব কিছু আবার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।

অডিটরে ভিলায় এৎজিও; Source: Ubisoft

টেম্পলারদের সব চক্রান্ত নস্যাৎ করার লক্ষ্যে অ্যাসাসিন সত্তাকে বরণ করে নেয় এৎজিও। ইতালির নানা প্রান্তে ঘুরে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে সে, সেই সাথে হত্যা করতে থাকে শত্রুদের। এভাবে কেটে যায় আরো দশ বছর। অ্যাসাসিন আর টেম্পলারদের হাজার বছরের যুদ্ধের অংশ হয়ে যায় এৎজিও নিজেও। উঠে পড়ে লাগে ‘অ্যাপল অব ইডেন’ উদ্ধারের জন্য।

টেম্পলারদের প্রধান রড্রিগো বোরজিয়া ১৪৯২ সালে পোপ হিসেবে নির্বাচিত হলে অনেক ক্ষমতা একসাথে চলে আসে তার কাছে। তাকে ঠেকাতে এৎজিও রওনা দেয় রোমে। সিস্টিন চ্যাপেলের ভেতর এৎজিও আর বোরজিয়ার লড়াই দিয়ে শেষ হয় অ্যাসাসিন ক্রিড ২ এর গল্প। কেউ কাউকে হত্যা করতে না পারলেও অ্যাপেল অব ইডেনের কর্তৃত্ব পেয়ে যায় এৎজিও। আর সেখান থেকেই শুরু হয় পরের গেম অ্যাসাসিন ক্রিড: ব্রাদারহুড

রড্রিগোর সাথে এৎজিওর লড়াই; Source: Youtube

রোমে এৎজিওর সাথে সাক্ষাৎ হয় ‘প্রথম সভ্যতার’ মিনার্ভার সাথে। হলোগ্রামের মাধ্যমে এৎজিওর সাথে কথা বলে মিনার্ভা। এৎজিওকে অতীত আর ভবিষ্যতের নানা কথা বলে মিনার্ভা। হাজারো প্রশ্নের জন্ম দিয়ে এৎজিওকে একপ্রকার ঘোরের মধ্যে রেখেই আবার বাতাসে মিলিয়ে যায় মিনার্ভার হলোগ্রাম। সিস্টিন চ্যাপেল থেকে মারিওর সহায়তায় বেরিয়ে আসে এৎজিও। অ্যাপেল অব ইডেন নিয়ে তারা ফিরে আসে অডিটরে ভিলায়।

১৫০০ সালের শুরুতেই অডিটরে ভিলায় অতর্কিত আক্রমণ করে বসে রড্রিগো বোরজিয়ার ছেলে চেজারে বোরজিয়া। অতর্কিত আক্রমণে পরাজিত হতে হয় তাদের। এৎজিওকে ধরতে না পারলেও ধরা পড়েন মারিও। আরো একবার পরিবারের সদস্যের মৃত্যু চোখের সামনে দেখতে হয় এৎজিওকে। মা ও বোনকে নিরাপদ আশ্রয়ে রেখে আহত এৎজিও রওনা দেয় রোমের উদ্দেশ্যে।

রোমে এৎজিও; Source: Push Start Play

রোমে গিয়ে নতুন নতুন বন্ধুদের সাহায্যে রোমে অ্যাসাসিনদের নতুন করে সংগঠিত করতে শুরু এৎজিও। সেই সাথে একে একে শত্রুদের থেকে তথ্য নেওয়া আর হত্যা করে চূড়ান্ত লক্ষ্য বোরজিয়াদের দিকে এগিয়ে যাওয়া। ১৫০৩ সালের মধ্যে এৎজিও পুরো রোম, বোরজিয়া অর্থাৎ টেম্পলার থেকে নিজের নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হয়। অ্যাপল অব ইডেন উদ্ধার করে কলোসিয়ামের ভেতরে লুকিয়ে রাখে এৎজিও। পরবর্তীতে ১৫০৭ সালে চেজারে বোরজিয়াকে হত্যা করে এৎজিও। আর ব্রাদারহুডে এৎজিওর গল্পও শেষ হয় সেখানে।

পরের গেম, অ্যাসাসিন ক্রিড: রেভেলেশনসে বৃদ্ধ এৎজিওকে দেখা যায় মাসায়েফের একটি লাইব্রেরির খোঁজে বেরিয়ে পড়তে। মাসায়েফ ছিল বিখ্যাত অ্যাসাসিন আলতাইর-এর হেড কোয়ার্টার। কিন্তু ১৫১১ সালে সেখানে পৌঁছে এৎজিও দেখে সেটি টেম্পলারদের দখলে। টেম্পলারদের হাতে বন্দী হলেও বুদ্ধি খাঁটিয়ে পালিয়ে আসে এৎজিও। মাসায়েফ থেকে পালিয়ে কন্সটান্টিনোপলে যায় সে, সেখান থেকে খোঁজ শুরু করে লাইব্রেরির। রোমের মতো কন্সটান্টিনোপলেও নতুন নতুন বন্ধু বানিয়ে টেম্পলারদের নিয়ন্ত্রণ কমাতে থাকে এৎজিও।

কন্সটান্টিনোপলে এৎজিও; Source: w-dog.net

একপর্যায়ে এৎজিও খোঁজ পায় সেই আকাঙ্ক্ষিত লাইব্রেরির। কিন্তু সেখানে বইয়ের বদলে পায় সম্পূর্ণ অনাকাঙ্ক্ষিত এক বস্তু। এই গেম তো বটেই, পুরো সিরিজের অন্যতম স্মরণীয় মুহূর্ত ছিল সেসময়টি। মাসায়েফে এৎজিও কী খুঁজে পেয়েছিল সেটি না হয় গেম খেলে নিজেই দেখবেন। আর এ লাইব্রেরি খোঁজার মাধ্যমেই এৎজিও শেষ করে অ্যাসাসিন হিসেবে তার যাত্রা, পরিচয় হয় সোফিয়ার সাথে। বয়সে বেশ ছোট হলেও শেষদিন দিন পর্যন্ত সোফিয়াই ছিল এৎজিও জীবনসঙ্গী, একজন কন্যা সন্তানও ছিল তাদের।

এৎজিওর শেষ বয়সের সময়গুলোকে নিয়ে অ্যাসাসিন ক্রিড এম্বারস নামে একটি অ্যানিমেশন শর্টফিল্মও রয়েছে। পুরো সিরিজটি খেলে থাকলে শর্টফিল্মটির শেষে আপনার চোখে পানি আসবেই, মন ভারাক্রান্ত হবে। কেননা এর শেষটি হয় এৎজিওর মৃত্যু দিয়ে, ঠিক সেখানেই, যেখানে এৎজিও ১৭ বছর বয়সে দেখেছিল তার বাবা আর ভাইদের ফাঁসি। এবার তার মৃত্যুর সাক্ষী হয় তার স্ত্রী ও কন্যা।

অল্প কথায় এৎজিওর জীবন ছিল এরকমই। প্রশ্ন হতেই পারে, এত সব গেমের এতো সব চরিত্রের মাঝে এৎজিওর মাঝে আলাদা কী রয়েছে? এর উত্তরটি খুবই সহজ, আক্ষরিক অর্থেই এৎজিওর জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত আপনি দেখতে পাচ্ছেন। তার বেড়ে ওঠা, তারুণ্য, বার্ধক্যের দিনগুলোতে আপনি খেলেছেন এৎজিও হয়েই। এৎজিও গেমের একটি চরিত্র, কিন্তু তাকে নিয়ন্ত্রণ করেছেন আপনি নিজে। আর কোনো গেমে এভাবে একটি চরিত্রের একেবারে জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত দেখার সুযোগ মেলে না। এমনকি গল্প, উপন্যাস কিংবা সিনেমাতেও এমন খুব কম হয়। আর ওপেন ওয়ার্ল্ড গেম বলে এৎজিও হাঁটাচলা পর্যন্ত আপনার হাতে ছিল। বলা যায় তার পুরো জীবনটাতে গেমারই ছিল এৎজিও!

এছাড়াও এৎজিওর জীবনটাও অনেকের সাথে মিলে যায়। পুরোটা না মিললেও কিছু অংশ অনেকের সাথেই মিলে। পরিবারের সাথে আনন্দে কাটানো জীবনে হঠাৎ আসা ঝড়ে এলোমেলো হয়ে যায় জীবন। এরপর অনিচ্ছায় শুরু করতে হয় এক নতুন জীবন। কিশোর এৎজিওর বেড়ে ওঠা গেমারদের হাত দিয়ে হয়, প্রত্যক্ষভাবে নিয়ন্ত্রিত হয় তার সবকিছু। তার জীবনের বড় একটি কেটেছে পরিবারের হত্যার প্রতিশোধ নিতে গিয়ে। কিন্তু একইসাথে সে উপলব্ধি করেছে সে আরো বড় কিছুর জন্য লড়ছে। পুরো সময়টা জুড়েই সে খোঁজ করেছে শান্তির, শেষ পর্যন্ত সেটি পেয়েছেও। কিন্তু ততদিনে কেটে গেছে বহুদিন। আমাদের প্রত্যেকের সাথেই তাই হয়। সামান্য শান্তির জন্য দিনরাত খেটেই চলেছি আমরা, কিন্তু সেই শান্তির খোঁজ পেতে গিয়ে তারুণ্য এক সময় পরিণত হয় বার্ধক্যে।

বিভিন্ন বয়সে এৎজিও; Source: Nexusmods

অ্যাসাসিন’স ক্রিড অ্যাম্বারসের শেষে এৎজিও তার স্ত্রী সোফিয়াকে একটি চিঠি লেখে। সেটি ছিল এৎজিওর লেখা শেষ কথাগুলোর একটি। এৎজিওকে নিয়ে খেলে থাকলে আর তার জীবনকে অনুভব করলে কথাগুলো বুকে আঘাত করবেই।

“When I was a young man, I had liberty, but I did not see it. I had time, but I did not know it. And I had love, but I did not feel it. Many decades would pass before I understood the meaning of all three. And now, the twilight of my life, this understanding has passed into contentment.

Love, liberty, and time: once so disposable, are the fuels that drive me forward. And love, most especially, mio caro. For you, our children, our brothers and sisters. And for the vast and wonderful world that gave us life, and keeps us guessing. Endless affection, mia Sofia.

Forever yours, Ezio Auditore.”

তরুণ বয়সে আমাদের সবারই স্বাধীনতা থাকে, সময় থাকে, ভালোবাসা থাকে। কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই অনেকেই সেগুলোকে কাজে লাগাতে পারে না। এমনকি জীবনের গুরুত্বপূর্ণ এই তিনটি জিনিসের গুরুত্বই অনেকেই বুঝে উঠতে পারে না! অথচ এই তিনটি জিনিসই আমাদের সামনে এগিয়ে যাবার প্রেরণা দিয়ে যায়। তিনটি গেম আর একটি শর্টফিল্ম নিয়েই এৎজিওর জীবন। বাস্তবে সে কখনো ছিল না, বরং বাইনারি ১ আর ০ এর জগতেই তার বাস। তারপরেও অ্যাসাসিন ক্রিড খেলা প্রত্যেক গেমারের মনে চিরস্থায়ী দাগ কেটে যায় এৎজিও অডিটরে দ্য ফিরেঞ্জে।

Requiescat in pace, Ezio.

তথ্যসূত্র

  1. Assassin Creed II
  2. Assasin Creed: Brotherhood
  3. Assassin Creed: Revelation
  4. Assasin Creed: Embers

ফিচার ইমেজ: Assassin’s Creed: Revelations

Related Articles