মনমাতানো অর্কিডের রাজ্য অর্কিড এর সৌন্দর্য, নাটকীয় আকৃতি, এবং রং দিয়ে বছরের পর বছর ধরে উদ্ভিদপ্রেমীদের মুগ্ধ করেছে…
প্রাণীরা যেভাবে এক দেশ থেকে আরেক দেশে যেতে পথ চেনে ধারণা করা হয় এদের অভ্যন্তরীণ জিপিএস রয়েছে যা প্রতিবার গতিপথে একই প্যাটার্ন মেনে চলতে সহায়তা করে। এক্ষেত্রে সূর্য ও তারা অনুসরণ করে থাকে।
রোর বাংলার ৫ বছর | সেরা ৫ লেখা | জীবজগৎ নির্দয় কিছু মানুষের জন্য ডোডো পাখি পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যায়…
সুদান: উত্তরের সাদা গণ্ডারের সর্বশেষ পুরুষ ঘাস জাতীয় লতাপাতা খেয়ে ৫০০ মিলিয়ন বছর ধরে টিকে থাকা প্রাণী গণ্ডার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত টিকলো কি?
মাদাগাস্কার: বৈচিত্র্যময় এক জীবজগতের পুণ্যভূমি বন্যপ্রাণীদের সঠিক সংরক্ষণ যদি নিশ্চিত করতে হয়, তবে কয়েকটি জিনিসের দিকে বেশি নজর দিতে হবে। বন্যপ্রাণীদের নিরাপত্তায় যে আইন প্রচলিত আছে, তার সঠিক এবং কার্যকর বাস্তবায়ন করতে হবে। মানুষের জীবিকা এবং জীবনধারণে প্রকৃতির উপর নির্ভরশীলতা কমাতে হবে।
বৈচিত্র্যময় প্রাণিজগৎ || সমুদ্র-সুন্দরী জেলিফিশ জেলিফিশ প্রাণী হওয়া সত্ত্বেও এদের কোনো মস্তিষ্ক থাকে না। তাদের জটিল স্নায়ুতন্ত্র মস্তিষ্ক ছাড়াই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতে পারে৷ শুধু মস্তিষ্কই নয়; হৃৎপিণ্ড, ফুসফুসের মতো অতি-গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোও জেলিফিশে অনুপস্থিত।
বৈচিত্র্যময় প্রাণিজগৎ || বুদ্ধিমান অক্টোপাস শত্রুর চোখে ধুলো দিতে ওস্তাদ এই প্রাণী সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের আগ্রহের কোনো অন্ত নেই। প্রাণিজগতের বৈচিত্র্যপূর্ণ প্রাণীসমূহের জানা-অজানা রহস্যময় দিক নিয়ে আলোচনার আজকের এই পর্ব সাজানো হয়েছে অক্টোপাসকে নিয়ে।
থাইলাসিনরা কি এখনও বেঁচে আছে? অস্ট্রেলিয়ার হোবার্টের বোমারিস চিড়িয়াখানায় বেঞ্জামিন নামের থাইলাসিনটি মারা যায়। এরপর আর থাইলাসিনের দেখা মেলেনি। একরকম বিলুপ্তই হয়ে যায় তাসমানিয়ান টাইগার নামের পরিচিত এই প্রাণীটি। তবে সম্প্রতি বেশ কিছু রিপোর্ট এসেছে যে, থাইলাসিনদের আবার দেখা যাচ্ছে। অস্ট্রেলিয়াতেই এদের দেখা পেয়েছেন কেউ কেউ।
মারিয়ানা ট্রেঞ্চে সন্ধান পাওয়া কিছু নতুন প্রাণী এ অংশে বায়ুচাপ ভূপৃষ্ঠের তুলনায় প্রায় ১,০০০ গুণ বেশি। এখানে সূর্যের আলো কখনও পৌঁছায় না। তাই জলের তাপমাত্রা থাকে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম। আপাতদৃষ্টিতে এত বেশি চাপ সহ্য করে এত গভীরে কোনো প্রাণীর বসবাস প্রায় অসম্ভব হলেও এখানে লাখ লাখ টন পানির চাপ সহ্য করে রয়েছে বেশ কিছু প্রাণীর বসবাস।
সেই রাতে ‘হাঁস-বৃষ্টি’ হয়েছিল বাফেলহেড যখন স্থান পরিবর্তনের প্রস্তুতি নেয় তার আগে এত বেশি পরিমাণে খাবার খেয়ে থাকে যে এদের শরীরের ওজন আরো ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। তবে এরা বেশ সময়নিষ্ঠ পরিযায়ী পাখি। প্রতি বছর নির্দিষ্ট সময়ে এরা তাদের শীতের আবাসভূমিতে চলে আসে। শীতের সময় এরা লেকে পৌছাতে সমুদ্রের দেড় কিলোমিটার উপর দিয়ে ঘন্টায় ৬৫ কিলোমিটারেরও বেশি গতিতে ছুটে চলে। মাঝে মাঝে তা ১০০ কিলোমিটার পর্যন্তও হয়ে থাকে।
পাখিদের প্রবাস জীবন নিজের শেকড়ের প্রতি টান মানুষের যেমন, পাখিরও তেমন। তবে মানুষ মাঝে মাঝে বিলেত গিয়ে দেশ ভুলে যায়। আর ফিরে আসে না। পাখিরা ফিরে আসে।
নিভে যাচ্ছে জোনাকির আলো জোনাকির আলো পৃথিবীর সবচেয়ে কার্যকর আলো। অন্যভাবে বলতে গেলে, বিশুদ্ধ আলো। কারণ এ আলোর পুরোটাই আলোকশক্তি। এখানে আলো ছাড়া অন্য কোনো শক্তি নেই।