“এর চেয়ে বেশি কিছু আমি চাইতে পারতাম না” আর্জেন্টাইন রেডিও স্টেশন ‘উরবানা প্লেই’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মেসি কথা বলেছেন বিশ্বজয়ের অনুভূতি, বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচ, সতীর্থ, কোচিং স্টাফ, দিয়েগো ম্যারাডোনাসহ আরো অনেক বিষয়ে।
“লোকের কথা শুনলে দশ বছর আগেই আমাকে ক্রিকেট ছাড়তে হতো” ক্রিকবাজকে দেওয়া সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকারে তিনি কথা বলেছেন তার ডাকনাম, টেস্ট ও ওয়ানডেতে পর্যাপ্ত সুযোগ না পাওয়া, আদর্শ মিসবাহ-উল-হক এবং তার কোচ আবদুর রহমানের ব্যাপারে।
১৯৯২ বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকা: চোকার্স নাকি স্বেচ্ছাচারিতার শিকার? শুধুমাত্র একটি টিভি চ্যানেলের আয় যাতে ঠিক থাকে, সেজন্য হত্যা করা হয় বিশ্বকাপের একটি ম্যাচকে, অসঙ্কোচে হত্যা করা হয় ক্রিকেটকে। টাকার লোভে মারা পড়ে ক্রিকেট।
ফুটবলে হেড করা নিষিদ্ধ হলে কেমন হতো? কল্পনা করুন তো হেড ছাড়া একটি ফুটবল ম্যাচ। খেলোয়াড়দের স্নায়ুজনিত সমস্যার কথা বিবেচনা করে এরই মধ্যে অনেকে দাবি তুলেছেন ফুটবলে হেড করায় নিষেধাজ্ঞা দিতে। এখন আসলেই যদি এটি নিষিদ্ধ হয়, তবে কেমন হত ফুটবল খেলার রূপ?
ডিয়েগো ফোরলান এবং জাবুলানি: এক অনন্য মানিকজোড় লুইস সুয়ারেজ থেকে রুড ফন নিস্তলরয়, সার্জিও আগুয়েরো থেকে এডিনসন কাভানি, আক্রমণভাগে ডিয়েগো ফোরলানের সঙ্গী হয়েছেন অনেক রথী-মহারথীই। তবে যার সাথে ফোরলানের বোঝাপড়া ছিল সবচেয়ে ভালো, তিনি ফোরলানের কোনো সতীর্থ নন, তার পরিবার বা বন্ধুমহলের কেউ নন, আদতে তিনি কোনো মানুষই নন।
সর্বকাল সেরা, ১২৮৩ গোল, তিনটা বিশ্বকাপ, খ্যাতি, সম্মান, মর্যাদা – পেলের সমার্থক হয়ে অনেক শব্দই বসেছে কালক্রমে। বিপরীতার্থক শব্দ হিসেবে তৈরি হয়েছে মেসি-ম্যারাডোনাও। তবে এত পালাবদলেও ধ্রুব হয়ে টিকে রইলো বোধ হয় ওই মানেটাই। দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে তিনি যে বলে যেতে পেরেছিলেন, ‘পেলের মৃত্যু নেই’, তার রহস্যও লুকিয়ে ওখানেই।
জারজিনহো: যে ঝড়ের সমাপ্তি নেই গ্রুপ পর্ব থেকে ফাইনাল, বিশ্বকাপের প্রতিটা ম্যাচেই গোলের রেকর্ড আছে ‘দ্য হারিকেন’ খ্যাত জারজিনহোর। ১৯৭০ এর বিশ্বকাপে রীতিমতো ঝড় বইয়ে দিয়েছিলেন তিনি।
ফিরে দেখা: ইউরো ২০০৮ (দ্বিতীয় পর্ব) প্রথম পর্বে আমরা বলেছিলাম ইউরো ২০০৮-এর গ্রুপ পর্বের গল্পগুলো। আজ শেষ পর্বে আমরা বলবো ঐ টুর্নামেন্টের নকআউট পর্ব এবং স্পেনের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পেছনের গল্পগুলো।
ফিরে দেখা: ইউরো ২০০৮ (প্রথম পর্ব) ২০০৮ ইউরোর কথা উঠলেই ট্রফি হাতে স্পেনের উল্লাসের ছবিটা সবার মনে ভেসে ওঠাটাই স্বাভাবিক, কিন্তু ঐ ইউরোতে বলার মতো একমাত্র গল্প হিসেবে যদি কেউ স্পেনের বিজয়ের গল্পকেই ভেবে নেন, ভুল করবেন। ঐ ইউরোর পরতে পরতে মিশে ছিল দারুণ আক্রমণাত্মক ফুটবলের রোমাঞ্চকর গল্প।
যদি শোকগাথা হাতে বহুদূর যাও… “যদি শোকগাথা হাতে বহুদূর যাও, একদিন ঠিকই এনে দেবো হাসিমুখ…” শোকগাথা হাতে বহুদূর গেলে কি আসলেই হাসিমুখ পাওয়া যায়?