স্ট্রাইকার শূন্যতা পূরণের জন্য নাইজেরিয়ান স্ট্রাইকার ওদিওন ইঘালোকে লোনে এ মৌসুমেই দলে নিয়েছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। ওর্ল্ড ট্র্যাফোর্ডে পা দেবার আগে ইঘালো খেলতেন চীনের সাংহাই গ্রিনল্যান্ড শেনহুয়া ক্লাবের হয়ে। তিনি ইংল্যান্ডে আসার পর বিভিন্ন পত্রপত্রিকা রটিয়ে দেয়, তাকে একা অনুশীলন করার ব্যবস্থা করে দিয়েছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। কারণ, তিনি এসেছেন চীন থেকে, যেখানে প্রাণঘাতী নভেল করোনা ভাইরাসের উৎপত্তি।
ইঘালোকে নিয়ে এই সংবাদের সত্যতা কতটুকু, তা জানা নেই। তবে এমন একটি সংবাদ কিছুটা হাস্যকর শোনালেও তা বর্তমান বিশ্বের পরিস্থিতি সম্পর্কে বেশ ভালোরকম আভাস দেয়। কারণ, আমাদের এই পৃথিবী বর্তমানে লড়াই করছে একটি ভাইরাসের বিপরীতে, যে ভাইরাস ইতিমধ্যে কেড়ে নিয়েছে তিন হাজার মানুষেরও বেশি প্রাণ। আর বিভিন্ন দেশে এই ভাইরাসের ভয়াবহতা ছড়িয়ে পড়ার পর তা মিশে গেছে ফুটবলের মত শান্তিপ্রিয় খেলাতেও। মানুষের জীবন বর্তমানে যে আশঙ্কার মুখে, ফুটবলের বর্তমান অবস্থা ও পরিস্থিতির অবস্থাও একই। করোনা ভাইরাসের প্রকোপ এক সময় কমে গেলেও মানুষের জীবনযাত্রা আগের অবস্থানে নিতে যেমন সময় লাগবে, তেমনই ফুটবলের ক্ষেত্রেও একই পরিণতি।
গত বছরে ডিসেম্বরে চীনের উহান প্রদেশে প্রথম শোনা যায় করোনা ভাইরাসের কথা। খুব দ্রুত এ ছোঁয়াচে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে চীনের বাকি সব শহরে। ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি, এ সময়ে চীনে ভয়ঙ্কর সংক্রামণ হলেও চীনের বাইরে খুব কম দেশেই ছড়িয়েছিল। প্রচণ্ড ছোঁয়াচে হবার কারণে আগেভাগে বিভিন্ন দেশগুলো প্রস্তুতি নিয়ে রাখলেও ভাইরাসের কবল এড়ানো যায়নি। মূলত, জানুয়ারির শেষ ভাগ থেকে ফেব্রুয়ারি ও মার্চের শুরুতে করোনা ভাইরাস পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বিস্তার লাভ করেছে। একই সাথে শুরু করেছে প্রাণহানি। চীনের উহানের মতো এই ভাইরাস নতুন করে ঘাঁটি গড়ে ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও ইরানের মতো দেশে। এবং চীনের পর এই তিন দেশেই সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষ মারা গেছে। বর্তমানে করোনা ভাইরাস পৌঁছে গেছে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ১০২টিরও বেশি সংখ্যক দেশে।
ইউরোপে ফুটবল অধিক জনপ্রিয় মূলত পাঁচটি দেশে। ইংল্যান্ড, জার্মানি, স্পেন, ইতালি ও ফ্রান্স। শুধু জনপ্রিয় নয়। এই পাঁচ দেশের ফুটবল লিগ ও ক্লাবও বিশ্বের সবথেকে সেরা। উহান থেকে যখন চীনের বিভিন্ন অঞ্চলে এই ভাইরাস বংশবৃদ্ধি করতে শুরু করে তখন চীন সরকার সকল জনসমাগম নিষিদ্ধ করে দেয়। যদিও এই সময়ে চীনের ফুটবল লিগের তেমন ম্যাচ ছিল না। যেগুলোও ছিল তা সাথে সাথে পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। তখনও চীনের বাইরে এমন দুর্বার গতিতে বিস্তার লাভ করেনি করোনা ভাইরাস। তাই ইউরোপের বাকি দেশগুলো সতর্ক থাকলেও তখন তার প্রভাব পড়েনি ফুটবলের উপর। এরপর, ফ্রান্স, স্পেনে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি শনাক্ত করা। তবে তা চীন থেকে আসা কারও থেকে মাত্র, প্রবল বিস্তারের সংক্রামণ কিছু নয়। কিন্তু তারপর? চোখের পলকে এই ভাইরাস যেভাবে এই পাঁচটি দেশে ছড়িয়ে পড়লো, তা মহামারীর প্রথম ধাপ ছাড়া আর কিছু নয়।
চীনের বাইরে নভেল করোনা ভাইরাস মহামারি হিসেবে ছড়িয়েছে ইতালিতে। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময় সিরি 'আ' লিগের অবস্থা যখন সব থেকে জমজমাট অবস্থা, তখনই খবর আসে লোম্বার্ডি রোজেন শহরে ভয়াবহ আক্রমণের খবর। তবে ইতালিতে প্রথম শনাক্ত হয় রোমে, ৩১ জানুয়ারি। ২৩ ফেব্রুয়ারি যখন ঐ অঞ্চলে ২৮৩ জন আক্রান্ত ও ৬ জনের মৃত্যুর খবর আসে, তখনই সিদ্ধান্ত নেয়া হয় দর্শকবিহীন মাঠে ম্যাচ অনুষ্ঠিত করার। কারণ, খুব বেশি জটিল শিডিউল থাকার কারণে হুট করে ম্যাচ বাতিলের ঝামেলায় যেতে চায়নি লিগ কমিটি।
এর মাঝে নভেল করোনা ভাইরাস আরও ভয়াবহ রূপ নিতে শুরু করে। ফলে দর্শকশূন্য ম্যাচের পরিকল্পনাও বাতিল হয়ে যায়। সরকারের আদেশ আসার ফলে ২৯ ফেব্রুয়ারি বাতিল করা হয় জুভেন্টাস বনাম মিলান ও ডার্বি ইতালিয়ার মতো ম্যাচ। ২৩ ফেব্রুয়ারি আটালান্তা বনাম সাসুয়েলো থেকে তোরিনো বনাম পার্মা ম্যাচ পর্যন্ত ১৭টিরও বেশি ম্যাচ বাতিল করা হয়েছে।
কিন্তু ইতালির প্রত্যেক অঞ্চলে ভাইরাসের প্রকোপ আরও বেড়ে গেছে। অর্থগত দিক থেকে ক্ষতির মুখে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ও। ম্যাচ মাঠে গড়ানোর খরচ তো আছে, প্রস্তুতির খরচও আছে। এবং সেই ম্যাচ অনুষ্ঠিত না হলে সম্পূর্ণ অর্থই জলে। সেক্ষেত্রে মাত্র ২০ দিনের ভেতর লিগে ম্যাচ বাতিল হয়েছে প্রায় ২০টি, যা একবার আয়োজন করার পর শেষ মুহূর্তে বাতিল করা হয়। এবং বিক্রিত টিকেটের মূল্য পরিশোধ করার মতো ঝামেলার ভেতর গিয়েও যেতে হয়েছে সিরি 'আ' কর্মকর্তাদের।
৮ই মার্চ ২০২০। পুরো ইতালিতে নভেল করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ৫,৮৮৩ জন। মৃত্যুর সংখ্যাটি ২৩৩ জনের। উহানের মতো তাই ইতালিও আবদ্ধ করে দেয়া হয় দেড় কোটি নাগরিককে। তাই বর্তমানে পুরো উত্তরাঞ্চলে সবাই গৃহবন্দী ও পুরো দেশে থেকে বিচ্ছিন্ন, যেখানে মিলানের মতো শহরও আছে। এইদিনেই পার্মা বনাম স্পাল ম্যাচের কথা। ফাঁকা মাঠে ক্লাবের অ্যানথেম বাজানোর পর উভয় দলই টানেলে প্রস্তুত মাঠে নামার জন্য। কিন্তু তখনই দেশের মন্ত্রীর নির্দেশ, পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে লিগের ম্যাচ। ফলে খেলোয়াড়েরা ফেরত যায় ড্রেসিংরুমে। যদিও ৭৫ মিনিট দেরিতে আবার ম্যাচটি শুরু হয়। চলতি সপ্তাহের বাকি ম্যাচগুলো বা খোলাখুলিভাবে বললে এপ্রিল পর্যন্ত সকল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে দর্শকবিহীন মাঠে। তবে লিগ স্থগিত করে দেবার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
৯ই মার্চ যখন জুভেন্টাস ও ইন্টার মাঠে নামে, তুরিনোর অ্যালিয়াঞ্জ স্টেডিয়াম পুরো খালি। দুই বড় দলের জন্যই নয়, বর্তমানে লিগ তালিকার অবস্থার জন্যও এ ম্যাচ উত্তাপ ছড়ানোর কথা। অথচ এ ম্যাচটি শেষ হলো কোনো দর্শক ও উত্তেজনা ছাড়া। ইতালির অন্যান্য অঞ্চলেও এমন একটি ম্যাচের আবেদন অনেক আগেই চলে গেছে। ইতালির অবরুদ্ধ করা ভুতুড়ে নগরীতে তখন জীবনের কাছে ফুটবলের মূল্য কমে গেছে অনেক আগেই। একমাত্র ভাইরাসের কারণে হেনস্তা হওয়া, বিশ্ব ফুটবলে এমন উদাস করা সময় এর আগে এসেছে কি?
ইতালির সিরি 'আ' যদি আসলেই স্থগিত করা হয়, তবে তার প্রকোপ পড়বে জুভেন্টাসের উপর। শেষ ম্যাচে ইন্টারের বিপক্ষে জিতে তালিকার শীর্ষস্থান পাকা করেছে তারা। যদিও বেশ কয়েক বছর পর এবার ইতালির লিগে বেশ ভালো হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হচ্ছে। একবার জুভেন্টাস, তো কিছুদিন পর লাৎসিও কিংবা ইন্টার কেড়ে নিচ্ছে শীর্ষস্থান। তবে বর্তমানে যে অবস্থা, তাতে লিগে ফেভারিট জুভেন্টাস। তাই করোনা ভাইরাসের কারণে লিগ বাতিল হলে স্বপ্ন জয়ের মিশনে বড় ধাক্কা খেতে হবে জুভেন্টাসকে।
সিরি 'আ'-এর নাজুক অবস্থা, লিগের দলের পরিস্থিতি ও আর্থিক ক্ষতির বিষয়টি তো আলোচনা হল। এবার আসা যাক ফুটবলের সব থেকে জনপ্রিয় প্রতিযোগিতা উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের ব্যাপারে। চ্যাম্পিয়নস লিগে বর্তমানে শেষ ষোলোর খেলা চলছে, প্রথম লেগের ম্যাচগুলোও অনুষ্ঠিত হয়ে গেছে। বার্সেলোনা যখন নাপোলির বিপক্ষে খেলতে ইতালিতে গিয়েছিল, তখন তাদের বিশেষ নিরাপত্তা ও সতর্কতার সাথে আনা-নেয়া করা হয়। দ্বিতীয় লেগে খেলতে আটালান্তা ও নাপোলি আসবে স্পেনে। আরও বেশ কিছু দল পাড়ি জমাবে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। এবং করোনা ভাইরাস প্রত্যেক দেশে ছড়িয়ে পরার কারণে উয়েফা চাচ্ছে দর্শকশূন্য মাঠে ম্যাচ অনুষ্ঠিত করতে। এতে মূলত দুটো সমস্যা তৈরি হবে। প্রথমত, প্রতিযোগিতার এমন পর্যায়ে এভাবে ম্যাচ আয়োজন করা হলে যেমন উয়েফা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হবে তেমনই ম্যাচের আগ্রহও কমে যাবার সম্ভাবনা আছে। আর প্রথম ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছিল নাপোলির দর্শক ভর্তি মাঠে। তো ক্যাম্প ন্যুতে ফাঁকা মাঠে তার বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে তাদের জন্য। কারণ, মাঠে সমর্থকদের থাকা বা না থাকার প্রভাব পড়ে দলের পারফরম্যান্সের উপর। একই কথা প্রযোজ্য আটালান্তা অথবা বায়ার্ন মিউনিখ, আরবি লাইপজিগ বা অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের মতো দলগুলোর জন্য।
চ্যাম্পিয়নস লিগের মতো ম্যাচগুলো বাতিল করে পরবর্তীতে আয়োজন করা উয়েফার জন্য প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। কারণ, পরবর্তী মৌসুমের জন্য হলেও বেশ পিছিয়ে যাবে সবকিছু। আবার ফাঁকা মাঠে আয়োজন করা হলেও তা বেশ বড় আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হবে তাদের। বিপরীতে, করোনা ভাইরাসের জন্য যেভাবে প্রত্যেক দেশ তাদের আয়োজন বাতিল করে অবরুদ্ধ করে রাখছে, সেখানে উয়েফা একটি যথাযথ সিদ্ধান্ত নেয়া এখন সময়ের দাবি। তাই যথাযথ ব্যবস্থা না নিয়ে প্রতিযোগিতা সচল রাখলে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়তে হতে পারে।
আবার ইউরোপের দেশগুলোর লিগে ফেরত আসা যাক। নভেল করোনা ভাইরাস সব দেশে সনাক্ত করা গেলেও ইতালির মতো দুর্দশা তৈরি হয়নি। সতর্কতা পদক্ষেপ ছাড়া ম্যাচ বাতিল এতদিন পর্যন্ত হয়নি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ফরাসি ফুটবলে হানা দিল করোনা ভাইরাস। স্থগিত হয়েছে একটি ম্যাচও।
স্ট্রাসবুর্গের বিপক্ষে পিএসজির শনিবারের ম্যাচটি পিছিয়ে গেছে অনির্দিষ্টকালের জন্য। মূলত পূর্ব ফ্রান্সের লোয়ার রাইন অঞ্চলে হুট করে করোনা ভাইরাসের বিস্তারের কারণে স্ট্রাসবুর্গ শহর কর্তৃপক্ষ যেচে নিজেদের আশঙ্কার কথা জানায় লিগ কর্তৃপক্ষকে। সেই তথ্যের উপর ভিত্তি করেই ম্যাচ পেছানোর সিদ্ধান্ত নেয় লিগ ওয়ান।
ইংল্যান্ডের বিভিন্ন অঞ্চলে করোনা ভাইরাস রোগী শনাক্ত করা গেছে ২৭৩ জন, যেখানে লন্ডনে সব থেকে বেশি, ৩৮ জন। আশঙ্কাজনক পরিস্থিতি তৈরি হয়নি বলে, এখনও তারা ম্যাচ বাতিল করেনি। তবে খেলোয়াড় এবং ম্যাচ অফিসিয়ালদের ভেতর করমর্দন নিষিদ্ধ করেছে প্রিমিয়ার লিগ। একই কাজ করেছে লিগ ওয়ানও। অল্প কয়েকজন শনাক্ত হবার কারণে এখনও লা লিগায় কোনো ঘোষণা আসেনি। আর প্রিমিয়ার লিগও দর্শক প্রবেশ মানা করেনি। তবে ৭০-এর বেশি বয়সী দর্শকদের মাঠে না আসতে অনুরোধ করেছে তারা। কারণ, ৭০ বছর বা তার থেকে বেশি বয়সী বৃদ্ধদের করোনা ভাইরাসে প্রাণহানির ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি।
আর্থিক ক্ষতি হোক বা শিরোপা হারানো, সব কিছু ছাপিয়ে মানুষের জীবনের মূল্যই সব থেকে বড়। তাই জীবনের দামের কাছে বর্তমানে ফুটবল হয়ে উঠছে মূল্যহীন। উয়েফা বা প্রত্যেক লিগে যে পরিমাণ অর্থগত ক্ষতি যতই হোক, একটি ম্যাচ আয়োজন করে জনসমাগম করার মতো কোনো সিদ্ধান্ত নেবে না কেউই। প্রাণঘাতী নোভেল করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচতে সব থেকে বড় উপায় হলো সতর্কতা। তাই ইউরোপিয়ান ফুটবল সেই সতর্কতাকেই মূলমন্ত্র মানছে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য :
১. ইতালিতে আক্রান্ত ও মৃত্যু উভয়ের সংখ্যা আরও বেড়েছে। গত ৮ই মার্চ একদিনে সে দেশে মারা গেছে ১৩৩ জন।
২. সিরি 'আ' এপ্রিলের ৩ তারিখ পর্যন্ত স্থগিত ঘোষণা। এরপর ম্যাচগুলো যে মাঠে গড়াবে, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই।
৩. লা লিগা ও জার্মান বুন্দেসলিগা কমিটিও নতুন করে ভাবতে শুরু করেছে। লা লিগা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেও। আগামী দুই রাউন্ডের জন্য লা লিগা স্থগিত।
৪. পিএসজি বনাম বরুশিয়া ডর্টমুন্ড, বার্সেলোনা বনাম নাপোলির মতো হাই-ভোল্টেজ ম্যাচগুলো দর্শকবিহীন মাঠে আয়োজন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে উয়েফা। একইভাবে স্থগিত না করে বাকি ম্যাচগুলোও এভাবে আয়োজন করতে পারে তারা।
৫. গাবিয়াদিনি ও ড্যানিয়েল রুগানি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত। একই সময়ে ম্যানচেস্টার সিটি বনাম রিয়াল মাদ্রিদ এবং জুভেন্টাস বনাম অলিম্পিক লিঁও ম্যাচ স্থগিত।
৬. রিয়াল মাদ্রিদ বাস্কেটবল ক্লাবের প্রত্যেক সদস্য ভাইরাসে আক্রান্ত হবার পর পুরো ক্লাব কোয়ারেন্টাইনে।
৭. আর্সেনাল বস মিকেল আরতেতা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত।
This Bengali article is about the effect of the Corona Virus in the European football league. Necessary references are mentioned below.
1. https://edition.cnn.com/2020/03/08/asia/coronavirus-covid-19-update-intl-hnk/index.html
2. https://www.bbc.com/news/uk-51768274
3. https://www.goal.com/en/news/coronavirus-football-sports-covid-19-outbreak/vtp4lgjaoomu11k2khp522d2m
Feature Image Source: Getty Images