যেকোনো ক্রীড়াবিদের কাছে সবচেয়ে প্রিয় শব্দ জয়। সব পরিশ্রম, আত্মত্যাগ, মাঠের লড়াই তো দিনশেষে জয়ের মালা পরবে বলেই। প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির ক্রীড়াঙ্গনে ক্রিকেটের কল্যাণে বাংলাদেশও অসংখ্যবার হেসেছে জয়ের হাসিতে। ১৯৮৬ সালের ৩১ মার্চে শ্রীলঙ্কার মোরাতুয়ায় পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে ম্যাচ দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। এরপরে ৩৪ বছরে ৫৯১টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ দল। পরিসংখ্যানের আলোয় জয়ী ম্যাচে বাংলাদেশ দল ও ক্রিকেটারদের অবস্থান দেখা যাক।
সব মিলিয়ে ৫৯১ আন্তর্জাতিক ম্যাচে বাংলাদেশ দল জয়ের হাসি হেসেছে ১৭৪ ম্যাচে, যেখানে ড্র ১৬ ম্যাচে, ফল আসেনি ৯টি ম্যাচে, এবং দল পরাজয়ের গ্লানিতে মাঠ ছেড়েছে ৩৯২ ম্যাচ।
ক্রিকেটের সবচেয়ে রাজকীয় ফরম্যাট টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশ দল যাত্রা শুরু করে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর। ভারতের বিপক্ষে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রথম টেস্টের পর সময়ের সাথে সাথে ২০ বছরে বাংলাদেশ দল টেস্ট ম্যাচ খেলেছে ১১৯টি। টেস্ট ক্রিকেটের প্রথম জয়ের জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হয়েছে ৩৪ টেস্ট। ২০০৫ সালে চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৩৫তম টেস্টে এসে পাওয়া যায় অধরা টেস্ট জয়।
২২৬ রানের সে জয়ের পর বাংলাদেশ এরপর টেস্টে জয় দেখেছে আরো ১৩টি ম্যাচ। সব মিলিয়ে রাজসিক টেস্ট ক্রিকেটে ১১৯ ম্যাচে ১৬ ড্র ও ৮৯ পরাজয়ের বিপরীতে ১৪ জয় বাংলাদেশ দলের।
সাদা পোশাক আর লাল বলের টেস্ট ক্রিকেটের চেয়ে সাদা বলের ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশ সমীহা জাগানিয়া দল। পরিসংখ্যানও সে সাক্ষ্য দেয়। প্রথম ২২ ম্যাচে জয়শূন্য বাংলাদেশ ২৩তম ম্যাচে এসে প্রথম জয়ের দেখা পায়। ১৯৯৮ সালে হায়দরাবাদের লাল বাহাদুর শাস্ত্রী স্টেডিয়ামে কেনিয়ার বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডে জয় পায় বাংলাদেশ। সব মিলিয়ে ৩৭৬ ম্যাচে ১২৮ জয় পেয়েছে বাংলাদেশ দল। ফলাফল না আসা ৭ ম্যাচের সঙ্গে পরাজয় ২৪১ ম্যাচে।
ক্রিকেটের সবচেয়ে নবীন ফরম্যাট টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয় জয় দিয়েই। ২০০৬ সালে নিজেদের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পায় ৪৩ রানের জয়। এরপর ৯৬ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে বাংলাদেশ জয় পায় ৩২ ম্যাচে। সেখানে ৬২ পরাজয়ের পাশাপাশি দু'টি ম্যাচে ফলাফল আসেনি।
বাংলাদেশের ক্রিকেটে মাশরাফি বিন মুর্তজা, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, তামিম ইকবাল ও মাহমুদউল্লাহ এই পাঁচজনের অবদান সবচেয়ে বেশি। জয়ী ম্যাচের বিভিন্ন পরিসংখ্যানেও এই পঞ্চপাণ্ডবের নাম এসেছে অসংখ্যবার। মাঠের পারফরম্যান্সে একজন আরেকজনকে ছাড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টায় ছিলেন সবসময়। বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ জয়ী ম্যাচে দলে ছিলেন মুশফিকুর রহিম। এরপর যথাক্রমে অবস্থান সাকিব, মাহমুদউল্লাহ, তামিম ও মাশরাফির। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে মুশফিক ১৪৫ ম্যাচ, সাকিব ১৩১, মাহমুদউল্লাহ ১২৩, তামিম ১২১ ও মাশরাফি ১১৮ ম্যাচ ছিলেন জয়ী ম্যাচের সদস্য হিসেবে।
সর্বোচ্চ জয় পাওয়া বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের তালিকায় মুশফিকুর রহিমের জয়জয়কার। টেস্ট, ওয়ানডে, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি তিন ফরম্যাটেই বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ জয় পাওয়া ক্রিকেটার এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান।
বনেদী টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশ দল জয় পেয়েছে ১৪ ম্যাচে। মুশফিক দলে ছিলে ১৩ জয়ী টেস্টেই। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১১ জয় সাকিবের। সমান ১০টি করে জয় নিয়ে তাইজুল ইসলাম ও তামিম ইকবাল রয়েছেন যৌথভাবে তালিকার তিন নম্বরে। ৯টি করে জয় মাহমুদউল্লাহ ও মমিনুল হকের। ৮ টেস্ট জয়ে পঞ্চম অবস্থানে ইমরুল কায়েস।
ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে মুশফিকুর রহিম ছুঁয়েছেন ম্যাচ জয়ে সংখ্যার শতক। ১০০ জয় মুশফিকের অবস্থান প্রথমে। ওয়ানডে ম্যাচ জয়ের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থান মাশরাফির, তার জয় সংখ্যা ৯৭। এরপর যথাক্রমে অবস্থান সাকিব ৯৪, তামিম ৮৮ ও মাহমুদউল্লাহ পেয়েছেন ৮৫ ওয়ানডে জয়।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশ দল ৩২ ম্যাচ জয় পেয়েছে। একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে সবক'টি ম্যাচে জয়ী দলের সদস্য ছিলেন মুশফিক। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেও সর্বোচ্চ জয় পাওয়া ক্রিকেটারের তালিকায় যথারীতি মুশফিকই শীর্ষে। ২৯ জয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে মাহমুদউল্লাহ, ২৬ জয় সাকিবের। ২৩ জয়ে তামিম চতুর্থ ও ১৯ জয়ে মাশরাফির অবস্থান পঞ্চম।
বাংলাদেশ দলের ব্যাটিংয়ের স্তম্ভ তামিম ইকবাল। জয়ী ম্যাচে অবদানের ক্ষেত্রে ব্যাট হাতে তামিমের জয়জয়কার। বাংলাদেশের জেতা আন্তর্জাতিক ম্যাচে সর্বোচ্চ রান এই ওপেনারের। ১২১ ম্যাচে ৫০.১৫ গড়ে সর্বোচ্চ ৫,৯৬৯ রান তামিমের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সাকিবের, ১৩১ ম্যাচে ৪৮.২৮ গড়ে ৪,৮২৮ রান। মুশফিক ১৪৫ ম্যাচে ৪২.১৫ গড়ে করেছেন ৪,৫৫৩ রান। রিয়াদ ৪৬.০৩ গড়ে ১২৩ ম্যাচে করেছেন ২,৯৯২ রান। জেতা আন্তর্জাতিক ম্যাচে সর্বোচ্চ রানের তালিকায় পঞ্চম অবস্থান মোহাম্মদ আশরাফুলের। এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান ৩৩.০১ গড়ে ৬৫ ম্যাচে করেছেন ১,৭৫০ রান।
ক্রিকেটের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ টেস্ট ক্রিকেটে জেতা ম্যাচে সর্বোচ্চ রানের তালিকায় এক নম্বরে মুশফিকুর রহিমের। ১৩ টেস্টে ৫২.৮৫ গড়ে ১,০৫৭ রান করেছেন তিনি। তামিম ১০ টেস্টে ৫৪.০০ গড়ে ১,০২৬ রান। তিন নম্বরে ৪৬.৮০ গড়ে ৯৩৬ রান করা সাকিব। মমিনুল হক ৯ টেস্টে করেছেন ৮৯৫ রান, তার গড় ৫৯.৬৬। পঞ্চম অবস্থানে ৯ টেস্টে ৪৫.০৬ গড়ে ৬৭৬ রান করা মাহমুদউল্লাহ।
ফরম্যাট বদলে ওয়ানডে ক্রিকেটে এলেও জয়ী ম্যাচে সর্বোচ্চ রান তামিমের। এই বাঁহাতি ওপেনার ৮৮ ম্যাচে ৫১.৭৫ গড়ে করেছেন ৪,১৪০ রান। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আরেক বাঁহাতি ব্যাটসম্যান সাকিবের, ৯৪ ম্যাচে ৫২.৪৫ গড়ে রান করেছেন ৩,২৫২। মুশফিক ১০০ ম্যাচে ৪৪.৮২ গড়ে ৩,০০৩ রান। চতুর্থ ও পঞ্চম অবস্থানে যথাক্রমে মাহমুদউল্লাহ ও আশরাফুল। ৮৫ ম্যাচে ৪৯.৭৬ গড়ে ১,৮৯১ রান মাহমুদউল্লাহর, ৫৫ ম্যাচে ৩৭.৯২ গড়ে ১,৪৭৯ রান আশরাফুলের।
বাংলাদেশের হয়ে জেতা আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচেও সর্বোচ্চ রান তামিমের। ২৩ ম্যাচে ৪০.১৫ গড়ে তামিমের রান ৮০৩। দ্বিতীয় অবস্থানে ২৬ ম্যাচে ৩৫.৫৫ গড়ে ৬৪০ রান করা সাকিবের। এরপর ২৩.৪৭ গড়ে ৩২ ম্যাচে ৪৯৩ রান করা মুশফিকের অবস্থান। ৩৫.৪১ গড়ে ২৯ ম্যাচে ৪২৫ রান রিয়াদের। সৌম্য সরকারের ব্যাট থেকে আসে ১৮ ম্যাচে ৩৯০ রান যেখানে তার গড় ছিল ২৪.৩৭।
জয়ী ম্যাচে ব্যাটিংয়ে যেমন সর্বত্র তামিমের নাম, তেমনি বোলিংয়ে সর্বত্র খুঁজে পাওয়া যাবে বাংলাদেশের সবচেয়ে দুই অভিজ্ঞ সেনানী মাশরাফি ও সাকিবকে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে জেতা ম্যাচে একমাত্র বাংলাদেশি হিসেবে ২০০ উইকেটের মাইলফলক রয়েছে সাকিবের। ১৩১ ম্যাচে ২১.০১ গড়ে ২৫১ উইকেট সাকিবের। ২১.৯৮ গড়ে ১১৮ ম্যাচে ১৮৪ উইকেট মাশরাফির। স্পিনার আব্দুর রাজ্জাক ৭৩ ম্যাচে ১৫.৭৫ গড়ে নিয়েছেন ১৪৮ উইকেট। তালিকার চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে অবস্থান পেসার মুস্তাফিজুর রহমান ও রুবেল হোসেনের। ৫৩ জয়ের ম্যাচে ১৭.৪৬ গড়ে ১১৩ উইকেট মোস্তাফিজের, সমানসংখ্যক ম্যাচে ২৭.৬২ গড়ে ৭৫ উইকেট রুবেলের।
জয়ী টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির তালিকায় শীর্ষে সাকিব। ১১ টেস্টে ১৯.২৭ গড়ে ৬৫ উইকেট শিকার এই অলরাউন্ডারের। ১০ টেস্টে ২২.৭১ গড়ে ৪৯ উইকেট শিকার তাইজুলের। মেহেদি হাসান মিরাজ ৬ টেস্টে নিয়েছেন ৪৪ উইকেট, বোলিং গড় ১৭.৫৪। তালিকার চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানেও অবস্থান দুই স্পিনারের। নাইম হাসান ৩ টেস্টে ১৯.০০ গড়ে ১৫ ও মাহমুদউল্লাহ ৯ টেস্টে ১৮.৮৪ গড়ে নিয়েছেন ১৩ উইকেট।
সাদা পোশাক ছেড়ে রঙিন পোশাকের ওয়ানডে ক্রিকেটে এলে জয়ী ম্যাচে উইকেট শিকারির তালিকায় শীর্ষে পাওয়া যাবে মাশরাফিকে। সদ্য সাবেক হওয়া বাংলাদেশের ওয়ানডে অধিনায়ক ৯৭ ম্যাচে ২২.০৭ গড়ে নিয়েছেন ১৫৮ উইকেট। ৯৪ ম্যাচে সাকিব নিয়েছেন ১৪৪ উইকেট, গড় ২৩.৪৫। তালিকার তৃতীয় অবস্থানে রাজ্জাক ৬২ ম্যাচে ১৬.১৮ গড়ে ১২৯ উইকেট। মোস্তাফিজ ৩১ ম্যাচে ১৭.৩৮ গড়ে ৭০ উইকেট এবং পঞ্চম স্থানে থাকা রুবেলের শিকার ৬৩ উইকেট। তার বোলিং গড় ছিল ২৫.১৪ ও ম্যাচ সংখ্যা ৪৪।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশিদের পক্ষে জেতা ম্যাচে সর্বোচ্চ উইকেট সাকিবের। ২৬ ম্যাচে ১৫.৩০ গড়ে ৪২ উইকেট তার। দ্বিতীয় অবস্থানে মোস্তাফিজ, ১৮ ম্যাচে ১৩.৯৪ গড়ে ৩৭ উইকেট শিকার এই পেসারের। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটকে বিদায় জানানো মাশরাফি বাংলাদেশের জেতা ম্যাচে ১৯ ম্যাচে ২০.৩৩ গড়ে নিয়েছেন ২১ উইকেট। সর্বশেষ ২০১৪ সালে বাংলাদেশের হয়ে টি-টোয়েন্টি খেলা স্পিনার আব্দুর রাজ্জাক ১১ ম্যাচে ১২.৮৪ গড়ে নিয়েছেন ১৯ উইকেট। পঞ্চম স্থানে থাকা আল-আমিন হোসেন ১২ ম্যাচে নিয়েছেন ১৯ উইকেট, বোলিং গড় ১৩.১৫।
জয়ী ম্যাচে রানের পাশাপাশি শতকেও সর্বত্র রয়েছে তামিমের নাম। আন্তর্জাতিক জেতা ম্যাচে সর্বোচ্চ ১৫ শতক তামিমের। দ্বিতীয় সর্বোচ ৯ শতক সাকিবের। টেস্টে সর্বোচ্চ ৪টি করে শতক তামিম ও মমিনুলের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দু'টি করে শতক সাকিব, মুশফিক ও রিয়াদের। ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ১০ শতক তামিমের, ৭ শতক সাকিবের। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে একমাত্র শতকই তামিমের।
বোলিংয়ে জয়ী ম্যাচে এক ইনিংসে পাঁচ উইকেট নেওয়ার তালিকায় সাকিবের জয়জয়কার। সব মিলিয়ে জেতা ম্যাচে সর্বোচ্চ ৯ বার ইনিংসে পাঁচ উইকেট শিকার সাকিবের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ বার ইনিংসে পাঁচ উইকেট মিরাজের। জয়ী টেস্টে সাকিব সর্বোচ্চ ৬ বার, মিরাজ ৫ বার। ওয়ানডে ক্রিকেটে জয়ী ম্যাচে রাজ্জাক ৪ বার পেয়েছেন পাঁচ উইকেট, মুস্তাফিজ ৩ বার। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে সাকিব ও ইলিয়াস সানি একবার করে পেয়েছেন পাঁচ উইকেটের দেখা।
বাংলাদেশের দলের জার্সিতে এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার স্বাদ পেয়েছেন ১৫৩ জন ক্রিকেটার, যার মধ্যে আলাদাভাবে টেস্টে ৯৬, ওয়ানডে ক্রিকেটে ১৩৩ এবং আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন ৬৮ জন। কমপক্ষে একটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ জয় পাওয়া ক্রিকেটারের সংখ্যা ১০৩ জন। এর মধ্যে আলাদাভাবে টেস্ট জয় পাওয়া ৫০ জন, ওয়ানডে ৮৯ এবং আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচ ক্রিকেটারের সংখ্যা ৫৬ জন। সময়ের সাথে সাথে সংখ্যাটা বাড়বে, তা অনুমেয়। সাথে বেড়ে চলুন জয়ের সংখ্যা, বেড়ে চলুক জয়ের কাণ্ডারিদের সংখ্যাও, সেটাই হোক ভবিষ্যতের প্রত্যাশা।
This article is in Bangla language. It is about the statistics of the Bangladesh cricket heroes in the winning matches.
Featured Image: Mohammad Ponir Hossain / REUTERS